বিডি ল নিউজঃ বাংলাদেশে ব্যাংকের পাশাপাশি এখন এটিএম বুথের চাহিদাও আগের তুলনায় অনেক বেড়ে গেছে এবং পর্যায়ক্রমে দিনে দিনে তা আরো বাড়তে থাকবে। যে বুথ থেকে প্রয়োজন মতে যখন ইচ্ছা তখন টাকা তুলা যায়। এটিএম বুথের গ্রাহক সংখ্যা দিন দিন বাড়লেও বুথের সিকিউরিটি গার্ড ছাড়া নিরাপত্তা দেওয়ার মত সেখানে আর কেউ থাকে না। তাই যেকোন মুহুর্তে বিপদগ্রস্থ হতেই পারি। তাছাড়া বাংলাদেশে অপরাধী চক্রের তো কোন অভাব নেই। তাই সঠিক করে বলা যায় না যে, কোন সময় চক্রের আবার এটিএম বুথের দিকে নজর যায়। তাই সব সাবধানতা অবলম্বন করে সাবধান থাকায় ভালো। এটিএম বুথে টাকা তুলতে গিয়ে যদি কোনদিন সন্ত্রাসীদের মুখোমুখি হন তাহলে আপনি কি করবেন? তখন আপনাকে যেটা করতে হবে- কোন অবস্থাতেই সন্ত্রাসীদের সাথে কথা কাটাকাটি করতে যাবেন না। কথা কাটাকাটি করতে গেলে আপনার নিজের বিপদ বাড়বে। কারণ অর্থের চেয়ে জীবনের মূল্য অনেক বেশি। তাই যদি সন্ত্রাসীরা আপনার কাছ থেকে কার্ডের পিন নাম্বার/কোড চাই তাহলে দিয়ে দিন তবে একটু কৌশল অবলম্বন করে দিন! নাম্বারটি যদি ১২৩৪ হয় তবে আপনি বলবেন উল্টো দিক থেকে যেমন- ৪৩২১। এতে যেটা হবে সেটা হচ্ছে টাকা ঠিকই বের হবে কিন্তু মেশিনের ভিতর আটকে থাকবে এবং কন্ট্রোল রুমে সিগন্যাল চলে যাবে যে আপনি বিপদ গ্রস্থ হয়েছেন। এতে করে আপনিও বাঁচলেন আপনার টাকাও। এই ব্যবস্থা বাংলাদেশের সব এটিএম বুথে চালু আছে। শুধু আমরা একটু সচেতন হলেই হলো।
Discussion about this post