এমনিতে অ্যাপল এবং গুগল দুই জায়ান্টই স্মার্টফোন সেক্টরে স্যামসাং এর প্রধান পতিদ্বন্দী। আর উভয় প্রতিষ্ঠানেরই আছে এ ধরনের সেবা। যে কারণে প্রযুক্তি
বিশেষজ্ঞরা বলছে অ্যাপল পে এবং গুগল পে’র সাথে তীব্র প্রতিদ্বন্দীতায় নামতে সুকৌশলী হচ্ছে কোরিয়ান জায়ান্ট।
এর আগে গুগল অ্যান্ড্রয়েড পে চালু করলে কোপার্টিনো জায়ান্ট জবাব দিতে দেরী করেনি। কিছু সময় পরই এনেছে অ্যাপল পে। সেই সারিতে বসতে স্যামসাং’ও সব ব্যবস্থা চুড়ান্ত করেছে এমনই ধারণা করছিল আলোচকরা। কিন্তু হঠাৎই দেরীতে প্রকাশের সিদ্ধান্তের কথা জানিয়ে দিলো স্যামসাং।
এ নিয়ে নানাজনে নানান রকমের অনুমান করবে। যেমন কেউ কেউ বলছে পরবর্তী প্রজন্মের হাই-এন্ড স্মার্টফোন প্রকাশের জন্য প্রতিষ্ঠানের এই দেরী। সম্ভবত তা হবে নতুন গ্যালাক্সি নোট।
এদিকে ইউরোপ, চীন, সাউথ আমেরিকা এবং অস্ট্রেলিয়ার মতো কিছু যায়গা সেইসাথে ইউএস এবং সাউথ কোরিয়াতেও সেবাটি আত্মপ্রকাশ করবে বলে আশা করা হচ্ছে।
মেবাইল পেমেন্ট সিস্টেম যদিও অনেকরই কাছে অতি পরিচিত। কিন্তু স্যামসাং পে’র বিষয়ে বলা হয় বিদ্যমান কার্ড রিডারগুলোর জন্য এটি ৯০ ভাগ যথোপযুক্ত।
তাই এই সুবিধা দিয়েই হয়ত কোরিয়ান জায়ান্ট এগিয়ে থাকবে। এছাড়া এর মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্রে স্যামসাং ভাল সুবিধা ভোগ করবে এমনটা অনুমান করে গুগল এবং অ্যাপল মেবাইল পেমেন্ট সেবায় জোড়াল দৃষ্টি রাখছে।
ধারণা মতে, সব স্মার্টফোনে স্যামসাং পে চালু হলেও হয়ত প্রতিষ্ঠানের সবশেষ গ্যালাক্সি নোটে হচ্ছেনা।
Discussion about this post