ডেস্ক রিপোর্ট
নোয়াখালীতে কোর্টস্টাফের বিরুদ্ধে জাল দলিল বাতিলের মামলা করে বিপাকে বাদীপক্ষ। 456/12 জাল দলিল বাতিলের জন্যে সদর সিনিয়র সহকারী জজ রাজিব কুমার বিশ্বাস থাম এক্সপার্ট এর আদেশ দেন।বিবাদী লিয়াকত আলী তার আইনজীবী জয়নাল আবেদিন আদেশপত্র জালিয়াতি করে রায় বানচালের চেষ্টা করলে জেলা প্রশাসক পুলিশ সুপার প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তি তে দুদকে প্রেরণ করলে তদন্তের পর অভিযুক্ত বিবাদী লিয়াকত আলী চাকরীচ্যুত হলেও জড়িতদের বিরুদ্ধে দুদকের সমন্বিত নোয়াখালী উপ সহকারী পরিচালক মামলার সুপারিশ করেননি।

জানা যায় বিবাদী লিয়াকত আলী ও জালিয়াতি চক্রের বিরুদ্ধে নোয়াখালী কোর্ট এ বিচার বিভাগীয় তদন্তের আশ্বাস দিলেও তদন্তের বিষয়টি ধামাচাপা। জানা যায় জাল দলিল বাতিলের মামলার বাদীকে হয়রানি করতে কুমিল্লা কোর্ট এ সংঘবদ্ধ প্রতারক চক্র কে চুক্তি তে মিথ্যা যৌতুকের মামলা দিয়ে হয়রানি করে ও কুমিল্লা কোর্টে 365/17 জেলা জজ কোর্ট এ জামিন জালিয়াতি করে।
বাদির অভিযোগের ভিত্তি তে কুমিল্লা দুদকের উপ পরিচালক আবুল কালাম বিষয়টি তদন্তের আশ্বাস দেন।বাদী পক্ষ নোয়াখালী মাননীয় জেলা জজকোর্ট এ সমস্ত বিষয়ে 57/19 আপিল মামলা করেন। গত তিনি তারিখ রায় প্রচারের দিন ধার্য ছিল। বিবাদী এবং তার আইনজীবী জয়নাল আবেদিন শুনানি তে উপস্থিত না থেকে রায় আটকে দিতে জোর তদবির চালাচ্ছে বলে জানা যায়।
প্রায় একমাস হলেও বাদীগণ আপিল মামলার রায়ের নকলের জন্য দরখাস্ত দিলেও কোর্ট স্টাফের সহযোগীরা বাদীকে কোনো সহযোগিতা করছেনা। ভুক্তভোগী বাদীগণ ন্যায়বিচার পাওয়া তে আশাবাদী হলেও চক্রান্তে হতাশ। মহামান্য হাইকোর্টে আপিল ঠেকাতে বিবাদী লিয়াকত ও তার আইনজীবী জোর তদবির চালাচ্ছে। কারন নথিভুক্ত কাগজপত্র জালিয়াতির ঘটনা হাইকোর্টে সহজে ধরা পড়বে। নোয়াখালী কোর্টের প্রশাসনিক কর্মকর্তা কে সাংবাদিক গণ লিয়াকত আলীর বিষয়ে কি ধরনের ব্যবস্হা নেয়া হয়েছে জিজ্ঞাসাবাদ করলে এড়িয়ে যান।

Discussion about this post