বগুড়া প্রতিনিধি:- চাঁন মিয়া মন্ডল
বগুড়ার আদালত পাড়ায় (কােট) স্বাস্থ্যবিধির কোন বালাই নেই। ৩১/০৩/২১ বেলা সাড়ে ১১টায় ছবিটি ক্যামেরাবন্দি করা হয়।
বগুড়ায় আদালতে করোনা সময় স্বাস্হ্যবিধি মেনে চলার সুনিদিষ্ট বিধি প্রয়োজন।
এই ভাবেই চলছে আদালতের সামনে নেতাকর্মিদের রাজনৈতিক মামলার হাজিরার কার্যক্রম । এ যেন মরার উপর খাড়া এখন কর্তৃপক্ষের উচিৎ করোনাকালীন সময় এমন গণজমায়েত যেন না হয় সে দিকে দৃষ্টি দেওয়া একান্ত আবশ্যক ।
যেখানে পূর্বের ন্যায় আবারো করোনা জনিত কারণে আদালতের পোশাক সম্পর্কে পরিপত্র জারী করা হয়েছে।সাদা শার্ট বা সাদা শাড়ী/ সালোয়ার কামিজ ও সাদা ব্যান্ড/কালো টাই। কালো কোট ও গাঊন পরতে হবেনা।সুপ্রীম কোর্টসহ সারাদেশের মাননীয় বিচারক ও বিজ্ঞ আইনজীবীদের জন্য প্রযোজ্য।
করনা জনিত কারণ বিবেচনায় ও বিভিন্ন বারের দাবীর প্রেক্ষিতে কতৃপক্ষ আইনজীবীদের পোষাক কোট ব্যতিত পুনরায় সাদা শার্ট ও ব্যান্ড/ কালো টাই পরিধানের বিধান প্রচলন করেছেন।
দেশে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় সুপ্রিম কোর্টসহ দেশের সব আদালতে মামলা পরিচালনার সময় বিচারক ও আইনজীবীদের সাদা শার্ট ও সাদা শাড়ি পরিধান করতে হবে। আদালতের প্রচলিত পোশাক কালো কোট ও কালো গাউন পরা যাবে না।
সুপ্রিম কোর্টের সিনিয়র বিচারপতিদের সঙ্গে আলোচনা করে এ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন। গতকাল মঙ্গলবার এ তথ্য জানান সুপ্রিম কোর্টের মুখপাত্র মো. সাইফুর রহমান।
গৃহীত সিদ্ধান্তে বলা হয়েছে, ‘পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে মাননীয় বিচারক ও বিজ্ঞ আইনজীবীরা ক্ষেত্রমতো সাদা শার্ট বা সাদা শাড়ি/সালোয়ার-কামিজ ও সাদা নেক ব্যান্ড/কালো টাই পরিধান করবেন। এ ক্ষেত্রে কালো কোট ও গাউন পরিধান করার প্রয়োজনীয়তা নেই। এই নির্দেশনা বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট এবং দেশের সব অধস্তন আদালতে অবিলম্বে কার্যকর হবে।
এমন সিন্ধান্ত নেওয়া হয়েছে যাতে করে সকলে সচেতন থাকলে পারেন কিন্তু বগুড়া বারের এহেন কান্ডজ্ঞান দেখে আইন অঙ্গনের অভিভাবক অনেকটাই বিচলিত।
Discussion about this post