বগুড়া জেলা প্রতিনিধিঃ মোঃ চাঁন মিয়া মন্ডল
সাধারণ রোগীদের সাথে প্রতারণার অভিযোগে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ (শজিমেক) হাসপাতালে দালাল চক্রের বিরুদ্ধে যৌথ অভিযান চালিয়ে ১৫ দালালকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড প্রদান করা হয়েছে। রোববার সকাল সাড়ে ১০ টা থেকে বিকাল ৩টা পর্যন্ত অভিযানে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন জেলা প্রশাসনের এক্সিকিউটিভ ম্যাজিষ্ট্রেট রিপন বিশ্বাস।
এ সময় র্যাব-১২ বগুড়ার কোম্পানী কমান্ডার স্কোয়াড্রন লীডার মোঃ সোহরাব হোসেন। ভ্রাম্যমাণ আদালত জানান, সাধারণ রোগীদের সাথে প্রতারণার অভিযোগে দণ্ডবিধি ১৮৬০ এর ১৮৮ ধারায় ১৩জনকে এক মাস এবং দুইজনকে ১৫দিন করে কারাদণ্ড প্রদান করা হয়েছে।
এক মাস করে জেল হয়েছে যাদের- বগুড়া শহরের মালগ্রাম এলাকার মৃত আইনুলের ছেলে মইনুল ইসলাম (২১), গাবতলী উপজেলার ডোবা এলাকার মৃত জয়নালের ছেলে দুলু মিয়া(৩০), শহরের নামজগড় এলাকার মৃত নন্দনালের ছেলে অনুরাগ(৩৮), দুপচাঁচিয়া উপজেলার বেলাল শেখের ছেলে বাপ্পি শেখ(২২), শাজাহানপুর উপজেলার কাজলগেইট এলাকার আফতাব হোসেনের ছেলে আরিফুল ইসলাম(২২), শাজাহানপুরের চারগুইরপূর্ব পাড়া এলাকার এনামুল হকের ছেলে সাকিব হোসেন(২০), সোনাতলা উপজেলার দিগদাইড় এলাকার মৃত গুধা মণ্ডলের ছেলে মাসুম বিল্লা(২২), শাজাহানপুরের ফুলদিঘী এলাকার মোতাজ্জেলের ছেলে মিল্লাত হোসেন(২৫), শাজাহানপুরের মোল্লাপাড়া এলাকার মৃত মফিজ উদ্দিনের ছেলে আবু বক্কর সিদ্দিক(৩৫), সদরের ধনিয়া এলাকার মৃত জয়দেব চন্দ্র রায়ের ছেলে সনিচন্দ্র (৩৮), সদরের চাদমা সবলপুর এলাকার মৃত বুলুর ছেলে জাহিদ (৫২), গাবতলী উপজেলার উনুচুয়াক এলাকার মৃত বালু প্রামানিকের ছেলে ফজল (৪৮) এবং গাবতলী উপজেলার তেলীহাট এলাকার আঃ কাদেরের ছেলে সফিকুল ইসলাম(৪০)।

এছাড়া ১৫দিন করে কারাদণ্ডিত হওয়া দুইজন হলেন সদরের কর্ণপুর এলাকার মৃত তোজাম্মেল হোসেনের ছেলে নুর হোসেন (৬০) এবং শাজাহানপুরের রানিরহাট এলাকার হেলালের ছেলে রবিউল ইসলাম (২৩)।
এক্সিকিউটিভ ম্যাজিষ্ট্রেট রিপন বিশ্বাস বলেন, ‘সাড়ে ৫ ঘন্টার অভিযানে ১৫ দালালকে কারাদণ্ড প্রদান করা হয়েছে। এসব দালাল চক্রের মাধ্যমে সাধারণ রোগীরা প্রতারিত হয়ে আসছিল। তাদের বিরুদ্ধে অভিযান অব্যাহত থাকবে।’
র্যাব-১২ বগুড়ার কোম্পানী কমান্ডার স্কোয়াড্রন লীডার মোঃ সোহরাব হোসেন বলেন, ‘ বগুড়া শজিমেকে সব শ্রেণির মানুষ এখানে চিকিৎসা নিতে আসে। নামমাত্র মূল্যে এখানে রোগীদের সেবা দেওয়া হয়। এই সঙ্গবদ্ধ দালালচক্র হাসপাতালে আসা রোগীদের প্রলোভন দেখিয়ে কৌশলে অতিরিক্ত টেষ্ট ও বিভিন্ন ডাক্তারের কাছে নিয়ে যাওয়াসহ প্রতারিত করে এবং দালালি করে সরকারী হাসপাতালে সেবা গ্রহণ থেকে বিরত রাখে এবং বিভিন্ন ডায়াগনস্টিক সেন্টারে তাদেরকে নিয়ে যায়।
সরল মনে রোগীরা সেখানে গিয়ে প্রতারিত হয়। তিনি আরও বলেন, এ অভিযানের ফলে সরকারী মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে দালালের উগ্রদ্রব কমে যাবে এবং জনগন নির্বিগ্নে সরকারী হাসপাতালে উন্নত মানের সেবা বগুড়া প্রতিদিন রোগীদের সাথে প্রতারণার অভিযোগে বগুড়া শজিমেক হাসপাতালে ১৫ দালালের জেল সাধারণ রোগীদের সাথে প্রতারণার অভিযোগে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ (শজিমেক) হাসপাতালে দালাল চক্রের বিরুদ্ধে যৌথ অভিযান চালিয়ে ১৫ দালালকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড প্রদান করা হয়েছে। রোববার সকাল সাড়ে ১০ টা থেকে বিকাল ৩টা পর্যন্ত অভিযানে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন জেলা প্রশাসনের এক্সিকিউটিভ ম্যাজিষ্ট্রেট রিপন বিশ্বাস। এ সময় র্যাব-১২ বগুড়ার কোম্পানী কমান্ডার স্কোয়াড্রন লীডার মোঃ সোহরাব হোসেন।
ভ্রাম্যমাণ আদালত জানান, সাধারণ রোগীদের সাথে প্রতারণার অভিযোগে দণ্ডবিধি ১৮৬০ এর ১৮৮ ধারায় ১৩জনকে এক মাস এবং দুইজনকে ১৫দিন করে কারাদণ্ড প্রদান করা হয়েছে। এক মাস করে জেল হয়েছে যাদের- বগুড়া শহরের মালগ্রাম এলাকার মৃত আইনুলের ছেলে মইনুল ইসলাম (২১), গাবতলী উপজেলার ডোবা এলাকার মৃত জয়নালের ছেলে দুলু মিয়া(৩০), শহরের নামজগড় এলাকার মৃত নন্দনালের ছেলে অনুরাগ(৩৮), দুপচাঁচিয়া উপজেলার বেলাল শেখের ছেলে বাপ্পি শেখ(২২), শাজাহানপুর উপজেলার কাজলগেইট এলাকার আফতাব হোসেনের ছেলে আরিফুল ইসলাম(২২), শাজাহানপুরের চারগুইরপূর্ব পাড়া এলাকার এনামুল হকের ছেলে সাকিব হোসেন(২০), সোনাতলা উপজেলার দিগদাইড় এলাকার মৃত গুধা মণ্ডলের ছেলে মাসুম বিল্লা(২২), শাজাহানপুরের ফুলদিঘী এলাকার মোতাজ্জেলের ছেলে মিল্লাত হোসেন(২৫), শাজাহানপুরের মোল্লাপাড়া এলাকার মৃত মফিজ উদ্দিনের ছেলে আবু বক্কর সিদ্দিক(৩৫), সদরের ধনিয়া এলাকার মৃত জয়দেব চন্দ্র রায়ের ছেলে সনিচন্দ্র (৩৮), সদরের চাদমা সবলপুর এলাকার মৃত বুলুর ছেলে জাহিদ (৫২), গাবতলী উপজেলার উনুচুয়াক এলাকার মৃত বালু প্রামানিকের ছেলে ফজল (৪৮) এবং গাবতলী উপজেলার তেলীহাট এলাকার আঃ কাদেরের ছেলে সফিকুল ইসলাম(৪০)।
এছাড়া ১৫দিন করে কারাদণ্ডিত হওয়া দুইজন হলেন সদরের কর্ণপুর এলাকার মৃত তোজাম্মেল হোসেনের ছেলে নুর হোসেন (৬০) এবং শাজাহানপুরের রানিরহাট এলাকার হেলালের ছেলে রবিউল ইসলাম (২৩)। এক্সিকিউটিভ ম্যাজিষ্ট্রেট রিপন বিশ্বাস বলেন, ‘সাড়ে ৫ ঘন্টার অভিযানে ১৫ দালালকে কারাদণ্ড প্রদান করা হয়েছে। এসব দালাল চক্রের মাধ্যমে সাধারণ রোগীরা প্রতারিত হয়ে আসছিল। তাদের বিরুদ্ধে অভিযান অব্যাহত থাকবে।’ র্যাব-১২ বগুড়ার কোম্পানী কমান্ডার স্কোয়াড্রন লীডার মোঃ সোহরাব হোসেন বলেন, ‘ বগুড়া শজিমেকে সব শ্রেণির মানুষ এখানে চিকিৎসা নিতে আসে।
নামমাত্র মূল্যে এখানে রোগীদের সেবা দেওয়া হয়। এই সঙ্গবদ্ধ দালালচক্র হাসপাতালে আসা রোগীদের প্রলোভন দেখিয়ে কৌশলে অতিরিক্ত টেষ্ট ও বিভিন্ন ডাক্তারের কাছে নিয়ে যাওয়াসহ প্রতারিত করে এবং দালালি করে সরকারী হাসপাতালে সেবা গ্রহণ থেকে বিরত রাখে এবং বিভিন্ন ডায়াগনস্টিক সেন্টারে তাদেরকে নিয়ে যায়। সরল মনে রোগীরা সেখানে গিয়ে প্রতারিত হয়।
তিনি আরও বলেন, এ অভিযানের ফলে সরকারী মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে দালালের উগ্রদ্রব কমে যাবে এবং জনগন নির্বিগ
Discussion about this post