সড়ক পরিবহন আইন কি?
সড়ক পথে চলাচলের জন্য সরকারের উপরি-বর্ণিত সিদ্ধান্তের আলোকে Motor Vehicles Ordinance, 1983 (Ordinance No. LV of 1983) রহিতক্রমে উহার বিধানাবলি বিবেচনাক্রমে সময়ের চাহিদা প্রতিফলনে নিরাপদ সড়ক পরিবহন ব্যবস্থা নিশ্চিতকল্পে যুগোপযোগী নিয়ম কানুনকে সড়ক পরিবহন আইন বলে।
এই আইন সড়ক পরিবহণ আইন, ২০১৮ নামে অভিহিত। এস, আর, ও নং ৩৩৩-আইন/২০১৯, তারিখঃ ২২ অক্টোবর, ২০১৯ ইং এবং ০৬ কার্তিক, ১৪২৬ বঙ্গাব্দ মোতাবেক ১ নভেম্বর, ২০১৯ খ্রিস্টাব্দ তারিখ হতে আইনটি কার্যকর।
সড়ক পরিবহন আইনে অপরাধ সমূহঃ-
(১) ড্রাইভিং লাইসেন্স ব্যাতীত মোটরযান ও গণপরিবহণ চালনার বিধি-নিষেধ সংক্রান্ত ধারা ৪ এবং ৫ এর বিধান লঙ্ঘন করিলে;
(২) ড্রাইভিং লাইসেন্স হস্তান্তর সংক্রান্ত ধারা ৬ এর বিধান লঙ্ঘন করিলে;
(৩) বিদেশি নাগরিক কর্তৃক এই আইন, বিধি বা প্রবিধানের কোন বিধান বা লাইসেন্সে প্রদত্ত শর্ত অমান্য সংক্রান্ত ধারা ৯ এর বিধান লঙ্ঘন করিলে;
(৪) কর্তৃপক্ষ ব্যতীত ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রস্তুত, প্রদান বা নবায়নে বিধি-নিষেধ সংক্রান্ত ধারা ১০ এর বিধান লঙ্ঘন করিলে;
(৫) ড্রাইভিং লাইসেন্স স্থগিত, প্রত্যাহার বা বাতিল করা হইলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি কর্তৃক মোটরযান চালানোর উপর বিধি-নিষেধ সংক্রান্ত ধারা ১২ এর বিধান লঙ্ঘন করিলে;
(৬) কন্ডাক্টর লাইসেন্স ব্যতীত কোনো গণপরিবহণে কন্ডাক্টর হিসাবে দায়িত্ব পালন সংক্রান্ত ধারা ১৪ এর বিধান লঙ্ঘন করিলে;
(৭) মোটরযান রেজিস্ট্রেশন ব্যতীত মোটরযান চালনা সংক্রান্ত ধারা ১৬ এর বিধান লঙ্ঘন করিলে;
(৮) ভূয়া রেজিস্ট্রেশন নম্বর ব্যবহার ও প্রদর্শনে বিধি-নিষেধ সংক্রান্ত ধারা ১৭ এর বিধান লঙ্ঘন করিলে;
(৯) মোটরযানের মালিকানা পরিবর্তন বা হস্তান্তরের কারণে হস্তান্তরগ্রহীতা কর্তৃক রেজিস্ট্রেশন সংক্রান্ত ধারা ২১ এর বিধান লঙ্ঘন করিলে;
(১০) মোটরযানের ফিটনেস সনদ ব্যতীত বা মেয়াদউত্তীর্ন ফিটনেস সনদ ব্যবহার করিয়া বা ইকোনমিক লাইফ অতিক্রান্ত বা ফিটনেসের অনুপযোগী, ঝুঁকিপূর্ণ মোটরযান চালনা সংক্রান্ত ধারা ২৫ এর বিধান লঙ্ঘন করিলে;
(১১) ট্যাক্স-টোকেন ব্যতীত বা মেয়াদউত্তীর্ণ ট্যাক্স-টোকেন ব্যবহার করিয়া মোটরযান চালনা সংক্রান্ত ধারা ২৬ এর বিধান লঙ্ঘন করিলে;
(১২) রুট পারমিট ব্যতীত পাবলিক প্লেসে পরিবহন যান ব্যবহার সংক্রান্ত ধারা ২৮ এর বিধান লঙ্ঘন করিলে;
(১৩) বিদেশি নাগরিক কর্তৃক বাংলাদেশে প্রবেশের ক্ষেত্রে নিজ দেশের মোটরযান/ গণপরিবহণের রুট পারমিট গ্রহণ না করা সংক্রান্ত ধারা ২৯ এর বিধান লঙ্ঘন করিলে;
(১৪) মোটরযানের বাণিজ্যিক ব্যবহার সংক্রান্ত ধারা ৩১ এর বিধান লঙ্ঘন করিলে;
(১৫) গণপরিবহণে ভাড়ার চার্ট প্রদর্শন ও নির্ধারিত ভাড়ার অতিরিক্ত ভাড়া দাবী বা আদায় সংক্রান্ত ধারা ৩৪ এর বিধান লঙ্ঘন করিলে;
(১৬) কনট্রাক্ট ক্যারিজের মিটার অবৈধভাবে পরিবর্তন বা অতিরিক্ত ভাড়া দাবি বা আদায় সংক্রান্ত ধারা ৩৫ এর বিধান লঙ্ঘন করিলে;
(১৭) মহাসড়কের পার্শ্ববর্তী অবৈধ স্থাপনা নির্মাণ তাৎক্ষণিক অপসারণ সংক্রান্ত ধারা ৩৭ এর বিধান লঙ্ঘন করিলে;
(১৮) চাঁদাবাজি নিষিদ্ধকরণ সংক্রান্ত ধারা ৩৮ এর বিধান লঙ্ঘন করিলে;
(১৯) কর্তৃপক্ষ কর্তৃক নির্ধারিত কোনো মোটরযানের কারিগরি বিনির্দেশ অমান্য সংক্রান্ত ধারা ৪০ এর বিধান লঙ্ঘন করিলে;

(২০) ট্রাফিক সাইন ও সংকেতের ব্যবহার মানিয়া চলা সংক্রান্ত ধারা ৪২ এর বিধান লঙ্ঘন করিলে;
(২১) অতিরিক্ত ওজন বহন করিয়া মোটরযান চালানো সংক্রান্ত ধারা ৪৩ এর বিধান লঙ্ঘন করিলে;
(২২) মোটরযানের গতিসীমা নিয়ন্ত্রণ সংক্রান্ত ধারা ৪৪ এর বিধান লঙ্ঘন করিলে;
(২৩) নির্ধারিত শব্দমাত্রার অতিরিক্ত উচ্চমাত্রার কোনরুপ শব্দ সৃষ্টি বা হর্ণ বাজানো বা কোনো যন্ত্র, যন্ত্রাংশ বা হর্ণ মোটরযানে স্থাপন সংক্রান্ত ধারা ৪৫ এর বিধান লঙ্ঘন করিলে;
(২৪) পরিবেশ দূষণকারী, ঝুঁকিপূর্ণ ইত্যাদি মোটরযান চালনার বিধি-নিষেধ সংক্রান্ত ধারা ৪৬ এর বিধান লঙ্ঘন করিলে;
(২৫) মোটরযান পার্কিং এবং যাত্রী বা পন্য উঠানামার নির্ধারিত স্থান ব্যবহার সংক্রান্ত ধারা ৪৭ এর বিধান লঙ্ঘন করিলে;
(২৬) দ্রুতগতির মোটরযান প্রবেশের ক্ষেত্রে মহাসড়কের ব্যবহার সংক্রান্ত ধারা ৪৮ এর বিধান লঙ্ঘন করিলে;
(২৭) মোটরযান চলাচলের সাধারণ নির্দেশাবলী সংক্রান্ত ধারা ৪৯ এর বিধান লঙ্ঘন করিলে;
(২৮) বিস্ফোরক বা দাহ্য পদার্থ মোটরযানে পরিবহন সংক্রান্ত ধারা ৫১ এর বিধান লঙ্ঘন করিলে;
(২৯) মোটরযানের মালিক বা প্রতিষ্ঠান কর্তৃক আর্থিক সহায়তা তহবিলে বাৎসরিক বা এককালীন চাঁদা প্রদানের বাধ্যবাধকতা সংক্রান্ত ধারা ৫৩ এর বিধান লঙ্ঘন করিলে;
(৩০) সড়ক দুর্ঘটনায় আঘাতপ্রাপ্ত ব্যক্তির চিকিৎসা সংক্রান্ত ধারা ৬২ এর বিধান লঙ্ঘন করিলে;
(৩১) মোটর ড্রাইভিং প্রশিক্ষণ স্কুল প্রতিষ্ঠা বা পরিচালনা সংক্রান্ত ধারা ৬৩ এর বিধান লঙ্ঘন করিলে;
(৩২) মোটরযান মেরামত কারখানা স্থাপন বা পরিচালনা সংক্রান্ত ধারা ৬৪ এর বিধান লঙ্ঘন করিলে;
(৩৩)ওভারলোডিং বা নিয়ন্ত্রণহীনভাবে মোটরযান চালনার ফলে দুর্ঘটনায় জীবন ও সম্পত্তির ক্ষতিসাধন করিলে;
(৩৪) অপরাধ সংঘটনে সহায়তা, প্ররোচনা ও ষড়যন্ত্র করিলে;
(৩৫) অপরাধ পুনঃ সংঘটন করিলে;
(৩৬) পরিদর্শনে বাধা প্রদান বা প্রদত্ত নির্দেশনা অমান্য সংক্রান্ত ধারা ১১৬ এর উপ-ধারা (২) এর বিধান লঙ্ঘন করিলে;
(৩৭) আদেশ পালন ও তথ্য প্রদানে বাধ্যবাধকতা সংক্রান্ত ধারা ১১৮ এর বিধান লঙ্ঘন করিলে;
(৩৮) আক্রমনাত্মক আচরণ ও জনরোষ নিয়ন্ত্রণ সংক্রান্ত ধারা ১১৯ এর বিধান লঙ্ঘন করিলে;
(৩৯) সরকার কর্তৃক প্রদত্ত আদেশ ও নির্দেশনা সংক্রান্ত ধারা ১২৪ এর অধীন প্রণীত বিধান লঙ্ঘন করিলে;
(৪০) দুর্ঘটনা সংক্রান্ত অপরাধ করিলে;
(৪১) কোম্পানি কর্তৃক অপরাধ সংঘটন করিলে উক্ত ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান সড়ক পরিবহন আইন,২০১৮ এর আওতায় দন্ডিত হইবে।
২০১৮ সালের এই নতুন আইনে উল্লেখযোগ্য ১৪টি বিধানঃ-

(১) নতুন আইনে সড়ক পথে গাড়ি চালিয়ে উদ্দেশ্য প্রনোদিতভাবে হত্যা করলে ৩০২ ধারা অনুযায়ী মৃত্যুদণ্ডের বিধান রাখা হয়েছে।
(২) সড়কে বেপরোয়াভাবে গাড়ি চালালে বা প্রতিযোগিতা করার ফলে দুর্ঘটনা ঘটলে তিন বছরের কারাদণ্ড অথবা তিন লাখ টাকা অর্থদণ্ড বা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হইবে।
(৩) আদালত অর্থদণ্ডের সম্পূর্ণ বা অংশবিশেষ ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিকে দেয়ার নির্দেশ দিতে পারবে।
(৪) মোটরযান দুর্ঘটনায় কোন ব্যক্তি গুরুতর আহত বা প্রাণহানি হলে চালকের শাস্তি উল্লেখ করা হয়েছে সর্বোচ্চ পাঁচ বছরের জেল ও সর্বোচ্চ পাঁচ লাখ টাকা জরিমানা।
(৫) ড্রাইভিং লাইসেন্স ছাড়া মোটরযান বা গণপরিবহন চালানোর দায়ে ছয় মাসের জেল বা ২৫ হাজার টাকা অর্থদণ্ড বা উভয় দণ্ড দন্ডিত হইবে।
(৬) নিবন্ধন ছাড়া মোটরযান চালালে ছয় মাসের কারাদণ্ড এবং পঞ্চাশ হাজার টাকা পর্যন্ত জরিমানার বিধান করা হয়েছে।
(৭) ভুয়া রেজিস্ট্রেশন নম্বর ব্যবহার এবং প্রদর্শন করলে ছয় মাস থেকে দুই বছরের কারাদণ্ড অথবা এক লাখ থেকে পাঁচ লাখ টাকা অর্থদণ্ড দন্ডিত হইবে।
(৮) ফিটনেসবিহীন ঝুঁকিপূর্ণ মোটরযান চালালে ছয় মাসের কারাদণ্ড বা ২৫ হাজার টাকা অর্থদণ্ড বা উভয় দণ্ড দন্ডিত হইবে।
(৯) ট্রাফিক সংকেত মেনে না চললে এক মাসের কারাদণ্ড বা ১০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড বা উভয় দণ্ড দণ্ডিত হইবে।
(১০) সঠিক স্থানে মোটর যান পার্কিং না করলে বা নির্ধারিত স্থানে যাত্রী বা পণ্য ওঠানামা না করলে পাঁচ হাজার টাকা জরিমানা করা হইবে।
(১১) গাড়ি চালানোর সময় মোবাইল ফোনে কথা বললে এক মাসের কারাদণ্ড এবং ২৫ হাজার টাকা জরিমানার বিধান করা হয়েছে।
(১২) একজন চালক প্রতিবার আইন অমান্য করলে তার পয়েন্ট বিয়োগ হবে এবং এক পর্যায়ে লাইসেন্স বাতিল হয়ে যাবে।
(১৩) গণ পরিবহনে নির্ধারিত ভাড়ার চাইতে অতিরিক্ত ভাড়া, দাবী বা আদায় করলে এক মাসের কারাদণ্ড বা ১০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড বা উভয় দন্ডে দণ্ডিত হইবে।
(১৪) সংরক্ষিত আসনে অন্য কোনও যাত্রী বসলে এক মাসের কারাদণ্ড, অর্থদণ্ড বা উভয় দণ্ডের বিধান রাখা হয়েছে।
আইন অনুযায়ী ড্রাইভিং লাইসেন্সে পেতে হলে চালককে অষ্টম শ্রেনি পাস এবং চালকের সহকারীকে পঞ্চম শ্রেণি পাস হতে হবে হবে। আগে শিক্ষাগত যোগ্যতার কোন প্রয়োজন ছিল না।
গাড়ি চালানোর জন্য বয়স অন্তত ১৮ বছর হতে হবে। এই বিধান আগেও ছিল।
নতুন আইনে শাস্তি বাড়ানোর বিরোধিতাঃ-

মি. খান বিবিসি বাংলাকে বলেন, “যদি সব মামলায় ৩০২ ধারা (মৃত্যুদণ্ড) রাখা হয়, ড্রাইভারকে যদি যাবজ্জীবন সাজা দেয়া হয় ওই চালকের গরিব পরিবারের কী অবস্থা হবে?
এছাড়া আমাদের দেশে এমনিতেই অনেক ড্রাইভার কম আছে। জামিনযোগ্য শাস্তি না হলে ড্রাইভারের সংকট আরও বাড়বে। এই বিষয়গুলো বিবেচনা করা দরকার।আইন কার্যকর করতে গিয়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে শ্রমিকদের যেন হয়রানি হতে না হয়।নতুন আইনটি চালক ও পথচারি উভয়ের জন্য কঠোর করা হয়েছে।বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্য মতে, বাংলাদেশে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রতিদিন গড়ে ৫৫ ব্যক্তির প্রাণহানি হচ্ছে এবং বাংলাদেশ রিসার্চ ইন্সটিটিউটের গবেষণা বলছে, দেশে প্রতি বছর সড়ক দুর্ঘটনায় গড়ে ১২,০০০ মানুষ নিহত ও ৩৫,০০০ মানুষ আহত হন।

সড়ক পরিবহন আইনে অপরাধের আমলযোগ্যতা, জামিনযোগ্যতা ও আপোষযোগ্যতাঃ-
The Code of Criminal Procedure, 1898 (Act No. V of 1898) এ ভিন্নতর কোনো কিছু না থাকিলে,
সড়ক পরিবহন আইনের ধারা ৮৪, ৯৮ ও ১০৫ এর অধীন সংঘটিত অপরাধসমূহ ব্যতীত অন্যান্য অপরাধসমূহ জামিনযোগ্য (bailable) হইবে; এবং ধারা ৬৬, ৭২, ৭৫, ৮৭, ৮৯ এবং ৯২ এর অধীন সংঘটিত অপরাধসমূহ আপোষযোগ্য (compoundable) হইবে।
আঞ্চলিক এখতিয়ারসম্পন্ন কোনো জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট, কর্তৃপক্ষ কর্তৃক ক্ষমতাপ্রাপ্ত কোনো কর্মচারী বা অন্যূন অতিরিক্ত সুপারিনটেনডেন্ট অব পুলিশ বা সম-মর্যাদাসম্পন্ন কোনো পুলিশ অফিসার এই আইনের অধীন আপোষযোগ্য অপরাধসমূহ আপোষ-মীমাংসা করিতে পারিবেন।
সড়ক পরিবহন আইনে অপরাধের তদন্ত ও বিচারের কার্যপদ্ধতিঃ-
সড়ক পরিবহন আইনের অধীন অপরাধের তদন্ত, বিচার, আপিল, ইত্যাদির ক্ষেত্রে Code of Criminal Procedure, 1898 (Act No. V of 1898) এর বিধানাবলি প্রযোজ্য হইবে।
সড়ক পরিবহন আইনের অধীন অপরাধসমূহ মোবাইল কোর্ট আইন, ২০০৯ (২০০৯ সনের ৫৯ নম্বর আইন) এর তপশিলভুক্ত করিয়া নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট কর্তৃক বিচার করা যাইবে।
আইন ও বিধির শিরোনাম প্রকাশের তারিখঃ-

(১) The Bengal Motor Vehicles Tax Act, 1932……১৯৩২-০৩-২৪
(২) দ্যা বেঙ্গল মোটর ভেহিক্যাল রুলস্-……..১৯৪০……১৯৪০-০৯-২১
(৩)The Motor Vehicle Tax Rules, ……..1966………১৯৬৬-১১-২৪
(৪) Motor Vehicle Rules, 1984 [Amendment of Motor Vehicle Rules, 1940]……..১৯৮৪-০৭-০৭
(৫) বিআরটিএ প্রতিষ্ঠা সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন………১৯৮৭…….১৯৮৭-১২-২০
(৬) Motor Vehicle Ordinance, 1983 [Modified up to 29th November 1990] (Ordinance No. LV of 1983)………১৯৯০-১১-২৯
(৭) জাতীয় স্থল পরিবহন নীতিমালা,………….২০০৪……. ২০০৪-০৪-৩০
(৮) সিএনজি/পেট্রোলচালিত ৪-স্ট্রোক থ্রি-হুইলার সার্ভিস নীতিমালা, ২০০৭……. ২০০৭-০৫-২২
(৯) টেক্সিক্যাব গাইডলাইন……… ২০১০………২০১০-১১-১৫
(১০) Gazette: Registration of Motor Vehicles Repairing Workshop……২০১১-০৩-০৬
(১১) Motor Vehicles Regulations, 1984 – এর সংশোধনী (নিবন্ধন ফি সংক্রান্ত)…..২০১৩-১২-১২
(১২) মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশনে বিদ্যমান কর ও ফি’সমূহের পুনঃনির্ধারণ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন…..২০১৬-০৩-২৮
(১৩) বাংলাদেশ রোড ট্রান্স পোর্ট অথরিটি (কর্মকর্তা ও কর্মচারী) নিয়োগ বিধিমালা, ১৯৯২ (সংশোধিত ২০১৬)….২০১৬-০৫-০৪
(১৪) ঢাকা মেট্রো সার্কেল বিভাজন…….২০১৬-১২-২৬
(১৫) মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য নিবন্ধন ফি মওকুফ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন ……..২০১৭-০৬-০৫
(১৬) বাংলাদেশ সড়ক পরিবহণ কর্তৃপক্ষ আইন, ২০১৭………..২০১৭-০৭-১৯
(১৭) রাইড শেয়ারিং গাইডলাইন ২০১৭……..২০১৮-০২-২২
(১৮) মহান স্বধীনতা যুদ্ধে যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা ও শীহদ পরিবারের সদস্যদের গাড়ির রোড ট্যাক্স ও ফিটনেস ফি মওকুফ প্রসংগে……….২০১৮-০৯-০৪
(১৯) সড়ক পরিবহন আইন, ২০১৮…….২০১৮-১০-০৮
(২০) সড়ক পরিবহন আইন, ২০১৮” ১ নভেম্বর, ২০১৯ তারিখ থেকে কার্যকরের প্রজ্ঞাপন ……….২০১৯-১০-২২
(২১) বাংলাদেশ সড়ক পরিবহণ কর্তৃপক্ষ আইন, ২০১৭ কার্যকর সংক্রান্ত গেজেট…….২০১৯-১০-২৯
(২২) ভাড়ায় চালিত নহে এইরূপ মোটরকার, জীপ ও মাইক্রোবাসের ২ (দুই) বছর অন্তর ফিটনেস নবায়ন সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন……২০২০-০১-০৫
(২৩) গাড়ির কাগজপত্র (ফিটনেস, ট্যাক্স টোকেন ও রুট পারমিট) এবং ড্রাইভিং লাইসেন্স এর জরিমানা ব্যতীত মূল কর/ফি জমা প্রদানপূর্বক গাড়ির কাগজপত্র হালনাগাদ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন……..২০২০-০১-২২
(২৪) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের Note Verbale For Printed Driving License card……২০২০-০২-০৫
(২৫) ইলেক্ট্রিক মোটরযান নিবন্ধন সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন…….২০২০-০৩-১০
(২৬) বাস/মিনিবাসের ভাড়া বৃদ্ধি সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন …….২০২০-০৫-৩১
(২৭) হালকা মোটরযান চালনার পেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্সে মধ্যম ও ভারী এবং মধ্যম মোটরযান চালনার পেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্সে ভারী শ্রেণির মোটরযান সংযোজনের শর্ত শিথিল ও সময় বৃদ্ধি সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন ২০২০-০৬-০৮
(২৮) ভারী ও মধ্যম শ্রেনীর ড্রাইভিং লাইসেন্স সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন…..২০২০-০৬-০৮
(২৯) মোটরকার ও জীপ এর মালিকদের পছন্দমতো নম্বর প্রদান সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন……২০২০-০৬-০৯
(৩০) গাড়ির কাগজপত্র (ফিটনেস, ট্যাক্স টোকেন ও রুট পারমিট) এবং ড্রাইভিং লাইসেন্স এর জরিমানা ব্যতীত মূল কর/ফি জমা প্রদানপূর্বক গাড়ির কাগজপত্র হালনাগাদ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন।
লেখকঃ ল ফর ন্যাশনস, ইমেইলঃ lawfornations.abm@gmail.com, ওয়েবসাইটঃ www.lawfornations.com, মোবাইল: 01842459590.
Discussion about this post