বাংলাদেশ জ্ঞান ও সৃজনশীল প্রকাশক সমিতি এর আয়োজন করে। সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন সমিতির নির্বাহী পরিচালক কামরুল হাসান শায়ক।
আইনের দূর্বলতা রয়েছে স্বীকার মন্ত্রী বলেন, টাস্কফোর্স করা হলেও আইনের কিছু দুর্বলতার কারণে তেমন সফলতা আসছে না। এ আইনে মোবাইল কোর্টের একটি বিধান আনার চেষ্টা হচ্ছে। পাইরেসির তাৎক্ষণিক শাস্তি মোবাইল কোর্টে দিলে আদালত পর্যন্ত যাবে না।
তিনি বলেন, পাইরেসি বন্ধে আইন-শৃংখলাবাহিনী, মন্ত্রণালয়, প্রকাশক প্রতিনিধি, সৃজনশীল পেশার প্রতিনিধি নিয়ে শিগগিরই ওয়ান স্টপ সার্ভিস সেন্টার করা হবে।
কপিরাইট আইন কার্যকরে নিজস্ব ভবনের কাজ শুরু ও জনবল শিগগিরই নিয়োগ দেওয়া হবে। ফলে আরও বেশি কাজ করা যাবে। পাইরেসি ঢাকার বাইরে বেশি হয় হচ্ছে বলে জানান মন্ত্রী। তিনি বলেন, সীমান্তবর্তী জেলাসমূহ দিয়ে বাংলাদেশে বেশি পাইরেসি বই বেশি আসছে।
সারা বাংলাদেশের কপিরাইটের কোন অফিস না থাকায় সেখানে তা নিয়ন্ত্রণ বড় চ্যালেঞ্জ। তবে জনসচেতনতা বাড়াতে পারলে তা কমে আসবে।
সেমিনারে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, পুলিশ মহাপরিদর্শক এ কে এম শহীদুল হক। সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের সভাপতি ওসমান গনি।
অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব মো. মনজুরুর রহমান, ইন্টেলেকচুয়াল প্রপার্টি অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ’র মহাপরিচালক মো. আজিজুর রহমান প্রমূখ।
Discussion about this post